THE SMART TRICK OF ঢাকার বিখ্যাত শর্মা THAT NOBODY IS DISCUSSING

The smart Trick of ঢাকার বিখ্যাত শর্মা That Nobody is Discussing

The smart Trick of ঢাকার বিখ্যাত শর্মা That Nobody is Discussing

Blog Article

৮৬. আগামাসিহ লেনের মাকসুদের খাসির পায়ার নেহারি।

৭২. কলকাতা কাচ্চি ঘরের কাচ্চি বিরিয়ানি।

১৯. পুরান ঢাকার মদিনা হোটেলের লুচি-ডাল।

নরসিংদী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত, নামকরণ ইতিহাস ও পরিচিতি

লিখেছেন আহমেদ রুহুল আমিন, ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৭

মিয়ানমারের বড় এলাকা বিদ্রোহীদের দখলে, তারা কি পারবে জান্তাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে?

➣ আবার বলা হয় প্রাচীনকালে নাকি ঢাকা শহর তুলনামূলক উঁচু ছিল। তাই পার্শ্ববর্তী শহর সোনারগাঁ এবং বিক্রমপুরের সংযোগস্থল হিসেবে এখানে একটি পর্যবেক্ষণ ফাঁড়ি স্থাপন করা হয়।প্রাকৃত উপভাষায় ফাঁড়িকে বলা হত ঢাক্কা। ঢাক্কা থেকে কালক্রমে ঢাকা নামের উত্থান। 

১১. মোহাম্মদপুর জেনেভা/বিহারী ক্যাম্পের গরু ও খাশির চাপ।

এই কাওয়ালদের কারণে কাওয়ালি প্রতিটি মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে যায় এবং বাণিজ্যিক মর্যাদাও পায়।

বিষয়বস্তুতে চলুন প্রধান মেনু প্রধান মেনু

♦ٱلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক)

ঢাকায় একসময় পাকুর নামের এক দেশীয় ফল পাওয়া যেত। যে এলাকা গড়ে উঠেছিল পাকুর গাছে, সে এলাকার নাম হয়ে গিয়েছিল পাকুরটুলি। তৎকালীন পাকুরটুলি এখন বাবুবাজার নামে পরিচিত। ব্রিটিশ আমলে জমিদারবাবুরা বাবুবাজারের গোড়াপত্তন করে। বাবুবাজারই ঢাকা শহরের প্রথম পাইকারি চালের বাজার। এটি ১৯২৫ সালে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে স্থাপিত হয়। ঢাকার নবাব পরিবারের খাজা আব্দুল হাফিজ এবং কয়েকজন ব্যবসায়ী বাজারটি স্থাপনের জন্য সরকার কতৃক more info ইজারা নেয় নদী তীরবর্তী জায়গাটি। কিছু জটিলতার কারণে সরকার চালের বাজারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, কিন্তু ১৯৫৪ সালে বাংলার যুক্তফ্রন্ট সরকার নিষেধাজ্ঞাটি প্রত্যাহার করে এবং পুনরায় বাজারটি সচল হয়। নাজিরাবাজার পুরান ঢাকার একটি এলাকা হচ্ছে নাজিরা বাজার। এই এলাকাটির প্রকৃত নাম নাজির বাজার, কিন্তু লোকমুখে প্রচারিত হতে হতে এই এলাকাটি এখন নাজিরা বাজার নামেই পরিচিত। প্রকৃত নামটি এখন কেবল কাগজে-কলমেই রয়ে গেছে। এলাকাটি পুরান ঢাকার খাবারের ঐতিহ্য ধারণ করে বিধায় এটি পুরান ঢাকার একটি উল্লেখযোগ্য এলাকা হিসেবে বিবেচিত হয়।

সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র যুবরাজ শাহজাদা আজম ১৬৭৮ খ্রিষ্টাব্দে লালবাগ দূর্গের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। বর্তমানে লালবাগ কেল্লার সুবেদার শায়েস্তা খাঁনের বাসভবন ও দরবার হল জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এখানে আরো দেখতে পাবেন মনোরম বাগান, পরীবিবির সমাধি সৌধ, লালবাগ কেল্লা মসজিদ, ফোয়ারা, আরো কিছু সমাধি এবং তৎকালীন সময় যুদ্ধে ব্যবহৃত কামান ইত্যাদি। সপ্তাহের রবি ও সোমবার যথাক্রমে পূর্ণ ও অর্ধ দিবস এবং সকল সরকারী ছুটির দিনে লালবাগ কেল্লা বন্ধ থাকে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়

Report this page